টেরি শিয়াভোর কথা আপনাদের নিশ্চয়ই মনে আছে? ২০০৫ সালে দুনিয়াজুড়ে মানুষ এই নারীর জীবনের জন্য কেঁদেছে। কিন্তু মানবাধিকারের ধ্বজাধারি সেই মার্কিনমুলুকেই হাজারো মানবাধিকার কর্মীর প্রতিবাদের মুখেও টেরিকে ইউথেনেশিয়া বা স্বেচ্ছামৃত্যুর আইনের মাধ্যমে হত্যা করা হয়েছিল। টেরির মা বলল, ওকে যখন বলা হল, তোমার খাবারের নল খুলে নেবে ওরা! টেরি চিৎকার করে বলতে চেয়েছিল, আমি বাঁচতে চাই! কঠোর পুলিশি প্রহরার মধ্য দিয়ে কোর্টের নির্দেশ তামিল করে ফ্লোরিডার সেবাকেন্দ্র, টেরি এখানে বেচে ছিল জীবন-সহায়ক উপকরণ ব্যবহার করে। হাসত, মায়ের সাথে, স্বামীর সাথে সময় কাটাতো, চেয়ে দেখত পৃথিবীর অপরূপ সৌন্দর্য। কোর্ট রায় দিল, এ জীবন না থাকাই ভাল। প্রতিবন্ধিতার অজুহাতে আজো ঘটে চলেছে এমন হত্যা, দেশে দেশে...
টেরিকে নিয়ে একটি চলচ্চিত্র তৈরি হয়েছে। নাম দি টেরি শিয়াভো স্টোরি। লিংক দেয়া হল :
http://www.theschiavostory.com/?gclid=CPHniJHW2ZgCFQIMswod3nm7dQ
ছিঃ ছিঃ ছিঃ আমেরিকার মত দেশে এই ধরনের বর্বর হত্যাকাণ্ড কিভাবে সম্ভব।
ReplyDelete